সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ০২:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দিলেন টুকু ফ্লাইট মিস করেছেন হামজা, ঢাকায় আসতে হচ্ছে দেরি স্লোভাকিয়ায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষ, ১১ জন হাসপাতালে ভর্তি ট্রাম্পের ভাষণ বিকৃতি, বিবিসির মহাপরিচালক ও হেড অব নিউজের পদত্যাগ বাড়ির ছাদেই চাষ করুন শীতকালীন সবজি, জেনে নিন পদ্ধতি মীরসরাইতে আওয়ামী গুন্ডা পান্ডাদের পৃষ্ঠপোষকতা দানকারী বিএনপি’র নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি দেশের স্বার্থে ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় পুত্রের ছুরিকাঘাতে পিতা খুন ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা ও স্টল ভাড়া কমানোর দাবিতে মঙ্গলবার সমাবেশ

জেলহত্যা দিবস আজ

আজ শোকাবহ ৩ নভেম্বর, জেলহত্যা দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এর আগে ১৫ আগস্টের পর এই চার জাতীয় নেতাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
জাতীয় এই চার নেতাকে শুধু গুলি চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, কাপুরুষের মতো গুলিবিদ্ধ দেহকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। প্রতি বছরের মতো আজ রবিবারও শোক ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হবে জাতীয় চার নেতাকে।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদের নেতৃত্বে ষড়যন্ত্রকারীরা জাতীয় চার নেতাকে তাদের সরকারে যোগদানের প্রস্তাব দেয়; কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এই জাতীয় চার নেতা সেই প্রস্তাব ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন। এ কারণে তাদের নির্মমভাবে জীবন দিতে হয়।
২০০৪ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত জেল হত্যা মামলাটির রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ২০ আসামির মধ্যে ১৫ সাবেক সেনা কর্মকর্তার শাস্তি এবং অন্য পাঁচ জনকে খালাস দেওয়া হয়। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে পলাতক তিন জনের মৃত্যুদণ্ড এবং অন্য ১২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Like Our Page