মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ইসলামাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত অন্তত ১২ ভোট হলে তোমাদের অস্তিত্ব থাকবে না, জামায়াতকে মির্জা ফখরুল মীরসরাইয়ের সোনা পাহাড় এলাকার একটি প্লাস্টিক কারখানায় আগুন: পুড়ে গেছে অর্ধ লক্ষাধিক টাকার মালামাল মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় ৬ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিল্লিতে বিস্ফোরণ: প্রথম টেস্ট ঘিরে কলকাতায় নিরাপত্তা জোরদার সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে তিন মাস বাড়ল স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবিতে ৩০তম দিনেও অনশনে শিক্ষকরা ১৩ নভেম্বর ঘিরে কঠোর অবস্থানের জন্য প্যাট্রোলিং বাড়ানো হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘সম্পর্কের টানে তিন প্রজন্মের ভালোবাসার গল্প’ চট্টগ্রামের মীরসরাইয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা চেষ্টায় হামলা, মুমুর্ষাবস্থায় মেডিকেলে ভর্তি

মন শান্ত রাখতে কী করবেন?

সবসময় দুশ্চিন্তা কাজ করা আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু এর রাশটাই যেন টেনে ধরা যাচ্ছে না। ঘুম ভেঙে উঠেই নানা ধরনের চিন্তা চেপে বসে মাথায়। সারা দিন কখন কী কাজ করবো, কখন কোন মিটিং- এমন নানা চিন্তা ঘুরতে শুরু করে মাথায়। ফলে সকাল থেকেই খিটখিটে হয়ে থাকে মেজাজ। কিছুতেই মন শান্ত হতে চায় না। এই উদ্বেগ, দুশ্চিন্তার কারণে রাতে যেমন ঠিকমতো ঘুম হয় না অনেকের, আবার দিনভর অশান্তি, উৎকণ্ঠা কাজ করে মনে। সকাল থেকেই চেপে বসা এই দুশ্চিন্তাকে বলে মর্নিং অ্যাংজাইটি। এর থেকে রেহাই পাওয়ার উপায় কী?
রাতের ঘুমকে প্রাধান্য দিন। একেক দিন একেক টাইমে ঘুমাতে যাবেন না। ঘুমের জন্য একটিই সময় নির্দিষ্ট করুন। কোনওদিন

তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যাচ্ছেন আবার কোনওদিন মধ্যরাত পেরিয়ে গেলেও ঘুমাচ্ছেন না। এমন যদি হয় তবে মনে নানা রকম দুশ্চিন্তা, উদ্বেগের জন্ম হবে। ঘুমোতে যাওয়ার সময় ও ঘুম থেকে ওঠার সময় নির্দিষ্ট হওয়া খুব জরুরি।
সকালে উঠে যোগাসন বা ধ্যান করুন। অন্তত কিছুক্ষণের জন্য যোগাসন, ধ্যান করলে মন শান্ত হবে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগেও ১৫ মিনিট ধ্যান করার অভ্যাস করতে পারেন। এতে ঘুম ভালো হবে ও উদ্বেগ অনেক কমে যাবে।
শত ব্যস্ততার মধ্যেও নিজের জন্য কিছুটা সময় রাখা খুব জরুরি। সারা দিনের ব্যস্ততা যদি ঘুমের ঠিক আগের মুহূর্ত পর্যন্ত চলে, তা হলে কিন্তু ঘুমিয়ে পড়া সহজ নয়। কিছুটা সময় মিনিট নিজের জন্য রাখুন। সে সময়ে বই পড়তে পারেন। শুনতে পারেন গান বা ত্বকের পরিচর্যা করতে পারেমন ভালো থাকবে।
ঘুমোনোর অন্তত ঘণ্টা দুয়েক আগে সমস্ত রকম ডিভাইস থেকে দূরত্ব তৈরি করুন। তা যদি সম্ভব না হয় তবে অন্তত মোবাইল সঙ্গে রাখবেন না ঘুমানোর সময়।
প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিন, ঘুরতে যান। মন শান্ত থাকবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Like Our Page