মেছতার দাগ দূর করতে
ঘৃতকুমারীর নির্যাসের সঙ্গে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ত্বকে আলতোভাবে ঘষতে পারেন। নিয়মিত এটি ব্যবহারে ধীরে ধীরে মেছতার দাগ কমে যাবে।
ব্রণের সমস্যায়
ঘৃতকুমারীতে থাকা অ্যান্টি-ফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ব্রণ নিরাময়ে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যবহারে এটি ব্রণের দাগ দূর করে। ঘৃতকুমারীর ভেতর থেকে জেল বের করে আইস ট্রেতে জমিয়ে বরফের কিউব তৈরি করেও ব্যবহার করতে পারেন।
মসৃণ ঠোঁট পেতে
ঠোঁটের মৃত কোষ দূর করতে চালের গুঁড়ার সঙ্গে ঘৃতকুমারীর রস মিশিয়ে কিছুক্ষণ ঘষতে পারেন। নিয়মিত ঘৃতকুমারীর জেল ব্যবহারের মাধ্যমে ঠোঁট থাকবে উজ্জ্বল ও কোমল।
মেকআপ তুলতে
অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য কোমল ও আর্দ্রতায় পরিপূর্ণ তাই কৃত্রিম রূপটান তোলার সময় এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি তুলোর টুকরো অ্যালো ভেরার জেলে মিশিয়ে মুছে নিলেই কেল্লাফতে। শুধু রূপটানই নয়, দৈনিক ধুলো ময়লা তুলতেও একই ভাবে ব্যবহার করা যায় এই পদ্ধতি।
দাঁতের যত্নে
অ্যালোভেরার রস দাঁত এবং মাড়ির ব্যথার উপশম করে থাকে। দাঁতে কোনও সংক্রমণ থাকলে দূর করে দেয় তাও। নিয়মিত অ্যালো ভেরার জুস খাওয়ার ফলে দাঁত ক্ষয়রোধ করা সম্ভব।
চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে
চুল পড়ার সমস্যা দূর করতে পারে অ্যালো ভেরা। এর রসে আছে প্রোটিওল্যাক্টিক এনজাইম, যা মাথার তালুর কোষগুলির স্বাস্থ্যরক্ষায় সক্ষম। নিয়মিত ব্যবহারে চুল পড়া কমবে, বাড়বে চুলের দৈর্ঘ্য। দূর হবে মাথার খুশকি এবং সংক্রমণ। এটিকে কন্ডিশনার হিসাবে ব্যবহার করলে চুল থাকবে কোমল।